আন্তর্জাতিক ভাষা দিবস এর দিন শুরু হচ্ছে দশম বর্ষের মেজিয়া বইমেলা

4th February 2021 9:00 pm বাঁকুড়া
আন্তর্জাতিক ভাষা দিবস এর দিন শুরু হচ্ছে দশম বর্ষের মেজিয়া বইমেলা


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) :  মেজিয়া বইমেলা, এই বইমেলা বাঁকুড়া তথা বাঁকুড়ার পার্শ্ববর্তী জেলা এমনকি মহানগরীর মানুষের কাছেও এক অতি পরিচিত নাম। সেই মেজিয়া বইমেলা চলতি বছরে দশম বর্ষে পদার্পণ করবে। তারই প্রস্তুতি পর্ব এখন তুঙ্গে। মেজিয়া সংস্কৃতি মঞ্চের উদ্যোগে ও বিশিষ্ট সমাজসেবী মলয় মুখার্জির বিশেষ ব্যবস্থাপনায় রবীন্দ্র স্মৃতি বিজড়িত মেজিয়া হাই স্কুল ফুটবল ময়দানে অনুষ্ঠিত হতে চলেছে এই বছরের দশম বর্ষের মেজিয়া বইমেলা। আগামী ২১ শে ফেব্রুয়ারি থেকে ২৬ শে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে দশম বর্ষের এই বছরের মেজিয়া বইমেলা। এবং স্থানীয় শিল্পীদের প্রতিযোগিতামূলক অনুষ্ঠানটি অনুষ্ঠিত হবে আগামী ১৪ ই ফেব্রুয়ারি। মেজিয়া হাই স্কুলের মেজিয়া বইমেলা অফিস থেকে মিলছে  প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারীদের তারই আবেদনপত্র।যদিও কোভিড ১৯ এর পরিস্থিতিতে এই মহামারির কথা মাথায় রেখে ক্ষুদ্র পরিসরেই অনুষ্ঠিত হতে চলেছে এই বইমেলা। মেজিয়ার মানুষের মুখে শোনা যাচ্ছিল মেজিয়া বইমেলা নিয়ে নানান কথা, দশম বর্ষের মেজিয়া বইমেলা থেকে মেজিয়ার মানুষ কি বঞ্চিত হতে চলেছে এই বছর ? সে নিয়েই সংশয় ছিল মেজিয়ার মানুষের। অবশেষে সেই সংশয়  কাটিয়ে খুশির খবর দিল দশম মেজিয়া বইমেলা কমিটি। মেজিয়া হাই স্কুল মাঠে তারই প্রস্তুতি তুঙ্গে দেখে যথেষ্টই আপ্লুত সাধারণ মানুষ।





Others News

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) : তোপধ্বনি তে কেঁপে উঠল বিষ্ণুপুর । শুরু হল মল্ল রাজাদের ১০২৫ বছরের অষ্টমী পূজোর সন্ধিক্ষণ।

প্রাচীণ ঐতিহ্য ও পরম্পরা মেনে আজও নিষ্ঠাভরে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে দেবী দুর্গা 'মৃন্ময়ী নামে পূজিতা হন। জানা গিয়েছে, পূর্ব প্রথা মতোই প্রাচীণ রীতি মেনে মহাষ্টমীর সন্ধিক্ষণে কামান দাগার মধ্য দিয়ে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে শুরু হয়ে গেল 'বড় ঠাকরুনে'র পুজো। তবে এবার করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও দর্শক সাধারণের উপস্থিতি ছিল বাঁধভাঙ্গা। সরকারী নিয়মকে মান্যতা দিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শুরু হয়েছে দেবী বন্দনা। এমনকি এখানে কামান দাগার পর্বেও অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছরে অল্প সংখ্যক লোককে নিয়ে ঐ কাজ সম্পূর্ণ করা হয়েছে।

শুরুর সময় থেকে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ ঘোষণা করা হয় বড় কামানের গর্জনের শব্দে। যার আওয়াজে রাজবাড়িতে আরতি নৃত্যও শুরু হয়ে যায়।